পৃথিবীর ইতিবৃত্ত
ড. মোহাম্মদ আমীন
পৃথিবীর আবাদি জমি
পৃথিবীর মোট ভূপৃষ্ঠের ১০.৯% ভূমি আবাদি জায়গা, তন্মধ্যে ১.৩% হলো স্থায়ী শস্যভূমি। ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগের প্রায় ৪০% ব্যবহার করা হয় শস্যভূমি ও চরণভূমি হিসাবে। অরেকটি হিসাব থেকে জানা যায় ১.৩ ী ১০৬ কি.মি.২ হল শস্যভূমি ও ৩.৪ ী ১০৬ কি.মি.২ হল চরণভূমি। পৃথিবীর প্রাচীনতম উদ্ভিদ সামুদ্রিক শৈবাল
পৃথিবীর জনসংখ্যা
২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ শে অক্টোবর তারিখ পর্যন্ত পৃথিবীতে মানব সংখ্যার পরিমাণ আনুমানিক সাত বিলিয়ন। ২০৫০ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ বিশ্বের জনসংখ্যার পরিমাণ ৯.২ বিলিয়ন হবে। সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাবে উন্নয়নশীল দেশসমূহে। বেশির ভাগ মানুষ বাস করে এশিয়া মহাদেশে। ২০২০ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ, বিশ্বের ৬০% মানুষ বাস করবে শহর এলাকায়। বিশ্বের জনসংখ্যা ৭০০ কোটি হয় – ৩১ অক্টোবর ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ শে অক্টোবর
পৃথিবীর বসবাসযোগ্যতা
যে গ্রহে প্রাণী-জগৎ টিকে থাকতে পারে তাকে বসবাসযোগ্য গ্রহ বলা হয়, যদিওবা সেই গ্রহে প্রাণের সঞ্চার না ঘটে। পৃথিবী পৃষ্ঠের আট ভাগের এক ভাগ জায়গা মানুষের বসবাসের জন্য উপযুক্ত পৃথিবীর উপরিভাগের চার ভাগের তিন ভাগ সমুদ্র দ্বারা পরিবেষ্টিত, ফলে এর মাত্র এক অংশ ভূমি। এই ভূমির অর্ধেক জুড়ে রয়েছে মরুভূমি (১৪%), উঁচু পর্বতমালা (২৭%), বা অন্যান্য বাস-অনুপযোগী খাদ।
পৃথিবীর ইতিহাস ও নামকরণ : একনজরে পৃথিবী
পৃথিবীর ইতিহাস ও নামকরণ : ধর্ম ও বিজ্ঞানের হিসেবে পৃথিবীর বয়স : প্লাস্টিক যুগ