বাংলা সাহিত্যের সমাজসচেতন কবি
কবি বিষ্ণু দে (১৯০৯-১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দ) বাংলা সাহিত্যের সমাজসচেতন কবি নামে পরিচিত। তিনি চিন্তাাধারায় ছিলেন মাক্সবাদী।
বাংলা সাহিত্যের প্রাকৃতিক কবি
কবি জীবনান্দ দাশ (১৯০৯-১৯৮২খ্রি.) বাংলা সাহিত্যে প্রকৃতির কবি নামে খ্যাত।
বাংলা সাহিত্যের ভিক্টর হুগো/শেলি ও ছোটগল্পের স্রষ্টা
রবীন্দ্রনাথকে বাংলা সাহিত্যের ভিক্টর হুগো বলা হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যের ছোট গল্পের স্রষ্টা হিসেবেও খ্যাত। তাঁকে বাংলা সাহিত্যে কাব্যজগতের শেলি বলা হয়।
বাংলা গীতি কবিতার ভোরের পাখি
বিহারীলাল চক্রবর্তী (১৮৩৫-১৮৯৪ খ্রিষ্টাব্দ) বাংলা সাহিত্যের গীতি কবিতার প্রবর্তক। তাঁকে বাংলা গীতি কবিতার ভোরের পাখি বলা হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রথম ‘বিশুদ্ধকবি’ হিসেবেও খ্যাত। সঙ্গীতশতক (১৮৬২ খ্রিষ্টাব্দ ) বিহারীলাল চক্রবর্তীর প্রথম কাব্যগ্রন্থ। ‘সারদামঙ্গল’ (১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দ ) তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ কাব্য।
বাংলা সাহিত্যে রোমান্টিক আখ্যায়িকা কাব্য ও গাথা কবিতা রচনার ধারার প্রবর্তক
অক্ষয়চন্দ্র চৌধুরী (১৮৫০- ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দ ) বাংলা সাহিত্যে রোমান্টিক আখ্যায়িকা কাব্য ও গাথা কবিতা রচনার ধারার প্রবর্তন করেন। তাঁর প্রভাবে রবীন্দ্রনাথ কাহিনীকাব্য রচনায় প্রাণিত হয়েছিলেন।
ভাওয়ালের কবি/স্বভাব কবি
বাংলা সাহিত্যের স্বভাব কবি হিসেবে খ্যাত গোবিন্দ চন্দ্র দাস (১৮৫৬- ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দ ) ভাওয়ালের কবি হিসেবে পরিচিত।
বাংলা ভাষায় প্রথম শোককাব্য
বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম শোককাব্য বা elgy ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যা সাগরের ‘প্রভাবতী সম্ভাষণ’।
কবি গানের আদি গুরু
কবি গোঁজলা গুঁই কবি গানের আদি গুরু এবং আদি কবি হিসেবে খ্যাত। লালুন্দনাল, রঘুনাথ দাস ও রাম জীবন তাঁর তিন প্রখ্যাত শিষ্য।
কবি গানের শেষ ও শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি
কবি রামবসু (১৭৮৬-১৮২৮ খ্রি.) কে কবি গানের শেষ ও শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি বলা হয়।
বাংলা টপ্পা গানের জনক
নিধু বাবু বা রামনিধি গুপ্ত (১৭৪১-১৮৩৯ খ্রি.) বাংলা টপ্পা গানের জনক। উল্লেখ্য যে, টপ্পা গান হতে আধুনিক গীতি কবিতার সূত্রপাত। সে হিসেবে তাঁকে গীতি কবিতার উৎসমূল বলা যায়।