ড. মোহাম্মদ আমীন, বিসিএস (প্রশাসন), ১০ম ব্যাচ
বিসিএস (প্রশাসন) যেভাবে আমি নিশ্চিত করেছি
বিসিএস ক্যাডার হওয়ার ইচ্ছা জাগ্রত হওয়ার পরপরই আমি বিসিএস-এর ইতিহাস এবং ইতিবৃত্ত নিয়ে অধ্যয়ন করা শুরু করেছি। এরপর একটা বিষয় বুঝেছি, আমার মতো নিম্ন-মধ্যমানের ছাত্রের জন্য বিসিএস পাস করা কঠিন হলেও অসম্ভব নয়, বরং কৌশল নিয়ে অগ্রসর হলে তা খুবই সহজ এবং তা এতই সহজ হয়ে যায় যে, মেধাবীরা আপনার ধারেকাছেও আসতে সক্ষম হবেন না। একাডেমিক পরীক্ষায় ভালো করলে মেধাবী হওয়া যায়। মেধাবী হতে হলে পরীক্ষার পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত বিষয়াবলির অধিকাংশ বাদ দিয়ে তাদের ভাষায় প্রয়োজনীয় কিছু প্রশ্ন মুখস্থ করে নিলেই হয়ে যায়, কিন্তু বিসিএস পরীক্ষায় এমনভাবে পাস করা সম্ভব নয়।
নি¤œ-মধ্যমানের ছাত্র হয়েও শত শত মেধাবীদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় তৃতীয় হয়েছিলাম; তো বিসিএস পরীক্ষায় পাস করতে পারব না কেন? ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ভর্তি পরীক্ষার তুলনায় বিসিএস পরীক্ষার প্রতিযোগিতা অনেক সহজ। কারণ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের প্রাথমিক শর্তাবলি বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার শর্তের চেয়ে অনেক কঠিন। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় প্রতিযোগীর সংখ্যা নয়, বরং আপনার আত্মবিশ্বাসই আসল জিনিস। আপনার এমন আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে যে, তিন/চার লাখ এমনকি তিন/চার কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে পঁচানব্বই ভাগই আপনার কাছে কোনো প্রতিযোগী নন। আমি বিসিএসকে আমার কাছে সহজসাধ্য করে তোলার কৌশল অর্জনে ব্রত হই।
আামি বিসিএস দশম পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলাম। সে সময় সাধারণ ক্যাডার পদে পরীক্ষা হতো মোট এক হাজার নম্বরের। নম্বর ও বিষয়-বিন্যাস ছিল নিম্নরূপ :
১. বাংলা -১০০
২. ইংরেজি-১০০
৩. বাংলাদেশ বিষয়াবলী-১০০
৪. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী-১০০
৫. গণিত ও দৈনন্দিন বিজ্ঞান-১০০


উপরের পাঁচটি ছিল আবশ্যিক বিষয়।এই পাঁচটি বিষয়ের পরীক্ষায় সাধারণ ক্যাডার-প্রার্থী সবাইকে অংশগ্রহণ করতে হতো। সাধারণ ক্যাডারপ্রার্থীদের জন্য এই পাঁচটি আবশ্যিক বিষয় ছাড়া আরও তিনটি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হতো। অ্যাকাডেমিক বিষয় বিবেচনায় প্রার্থীকে ওই তিনটি বিষয় বাছাই করতে হতো। বিশেষ ক্যাডার-প্রার্থীদের এই তিনটি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হতো না। তাদের এই তিনশ মার্ক গ্রহণ করা হতো অনার্স ও মাস্টার্স-পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর থেকে। মৌখিক পরীক্ষায় ছিল ২০০ নম্বর; একুনে মোট ১০০০।
আমার প্রথম পছন্দ ছিল বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডার। অতএব আমাকে পাঁচটি আবশ্যিক বিষয় ছাড়াও আরও তিনটি অপশনাল বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে। আমি কোন তিনটি বিষয় নেব? কুশলী বিষয় নির্বাচন বিসিএস পরীক্ষায় আমার পাসের সম্ভাবনা বহুলাংশে বাড়িয়ে দেবে। আমি যদি তুলনামূলকভাবে কম সময়ে সিলেবাস শেষ করার মতো বিষয় পছন্দ করতে পারি- তাহলে আমার অধ্যয়ন অধিক কার্যকর হবে এবং আমার কৃতকার্য হওয়ার সম্ভাবনাও সংগত কারণে বেড়ে যাবে। এবার দেখুন, আমি কোন তিনটি বিষয় নিয়েছিলাম এবং কেন?
আমি পরিসংখ্যানের ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ে চার বছর পরিসংখ্যান পড়েছি। এর উপর আমার মোটামুটি দখল আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসের সঙ্গে বিসিএস পরিসংখ্যানের সিলেবাসেরও মিল রয়েছে। তাই অপশনাল বিষয় হিসেবে আমি প্রথম পছন্দ করলাম পরিসংখ্যান।
পরিসংখ্যান আর গণিত পরস্পর সম্পুরক আর পরিপুরক। অনার্সে গণিত ছিল আমার অপশনাল বিষয়, মার্কও ছিল ভালো। সিলেবাসেও বিসিএসএর সঙ্গে রয়েছে মিল। অধিকন্তু, ঝুঁকি থাকলেও গণিতে অল্প লিখেও শুদ্ধ হলে ভালো নম্বর পাওয়া সহজ। আমি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় তৃতীয় হয়েছিলাম, নিশ্চয় অঙ্ক ভালো হয়েছিল। তদুপরি, ইউনিভার্সিটি পর্যায়ের গণিতে নব্বইয়ের উপর নম্বর পেতাম। তাই আমি দ্বিতীয় অপশনাল বিষয় হিসেবে গণিতকে পছন্দ করি।
এখন আছে তৃতীয় বিষয়। কোনটি নেব এবং কেন?
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী আবশ্যিক বিষয়ের একটি। আমি ভাবলাম, এর সঙ্গে মিল রেখে যদি এমন কোনো অপশনাল বিষয় নিই, যার ফলে আমাকে এ বিষয়ের জন্য অতিরিক্ত সময় দিতে হবে না, তাহলে আমি ১০০ মার্কের জন্য শ্রম দিয়ে ২০০ মার্কের পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে পারব।
এমন বিষয় কোনটি? দেখলাম, এমন বিষয় আছে, আন্তর্জাতিক বিষয়। আমি তৃতীয় অপশনাল বিষয় হিসেবে পছন্দ করলাম- আন্তর্জাতিক বিষয়।
তাহলে আমার বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় বিষয় হলো :





১. বাংলা
২. ইংরেজি
৩. বাংলাদেশ বিষয়াবলী
৪. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
৫. গণিত ও দৈনন্দিন বিজ্ঞান
৬. পরিসংখ্যান।
৭. গণিত এবং
৮. আন্তর্জাতিক বিষয়।
আবশ্যিক ৩ নম্বর এবং অপশনাল ৮ নম্বর বিষয় অভিন্ন বলে আমাকে লেখাপড়া করতে হয়েছে প্রকৃতপক্ষে ৭০০ নম্বরের। অধিকন্তু, আন্তর্জাতিক বিষয়ের দুইশ নম্বরকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে আমি ওখানে যে সময় ও শ্রম দিয়েছি, তাতে আমার আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীর সাধারণ জ্ঞানও বর্ধিত হয়েছে। যা একই সঙ্গে প্রিলিমিনারি এবং দুইশ নম্বরের ভাইভা পরীক্ষাতে আমাকে অধিক নম্বর পেতে সহায়তা করেছে।
এই গেল, প্রথম দিক। এর বাইরেও আমি একটা কৌশল অবলম্বন করেছি। তখন বাংলা ও ইংরেজিতে রচনার নম্বর ছিল যথাক্রমে ৩০ করে ষাট। বাংলায় রচনা লিখতে কষ্ট হবে না, কিন্তু ইংরেজিতে ৩০ নম্বরের রচনা লিখে পরীক্ষককে সন্তুষ্ট করা আমার পক্ষে বিশেষ কৌশল গ্রহণ না-করলে কঠিন হয়ে যাবে। আমি বিজ্ঞানের ছাত্র বলে, ইংরেজিতে তেমন ভালো নই, কিন্তু আমাকে বিসিএস পাস করতে হবে। বিসিএস পাস করতে হলে অবশ্যই ইংরেজিতে ভালো করতে হবে, ইংরেজিতে ভালো করতে হলে এমনভাবে রচনা লিখতে হবে, যাতে পরীক্ষক ভালো নম্বর দিতে প্রাণিত হয়।
কিন্তু কীভাবে?
বিগত কয়েক বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করে দেখলাম, বাংলা ও ইংরেজি- যে বিষয় হোক না, রচনার ধরন, প্রকৃতি ও স্বরূপ প্রায় অভিন্ন। প্রতিবছরই বিসিএস পরীক্ষায় রে রচনাগুলো এসেছে তা কেবল তেরটি বিষয়কে ঘিরে আবর্তিত। আমার রচনা লিখতে হবে একটি, আমার নি¤েœ বর্ণিত তেরটি বিষয়কে সমগুরুত্ব দেওয়া নিষ্প্রোয়জন। আমি ওখান থেকে এমন তেরোটি বিষয় বেছে নিলাম, যা শিখলে, আমার প্রায় সবকটি, বলা যায় পাঁচের অধিক সংখ্যক রচনাই কমন পড়বে এবং আমি ওই একাধিক জানা রচনা থেকে একটি পছন্দ করে ভালোভাবে লিখতে পারব। অতএব আমি যদি সাতটি রচনা শিখতে পারি, তাহলে পরীক্ষায় অবশ্যই আমার জানা রচনা আসবেই।
কীভাবে?
বিসিএস পরীক্ষার শুরু থেকে তদ্বধি বাংলা ও ইরেজির যে রচনা এসেছে তা মূলত নি¤œবর্ণিত বিষয়ের অবিকল :
১. রাজনীতি ও সরকার
২. শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি।
৩. স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্যনীতি।
৪. অর্থনীতি, বাজেট, আমাদানি-রফতানি, বাণিজ্য, বাণিজ্যনীতি।
৫. ভূমি, ভূমি ব্যবস্থাপনা।
৬. প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মনুষ্যসৃষ্ট দুযোগ, পরিবেশ ও প্রতিবেশ।
৭. জনসংখ্যা।
৮. সম্পদ : কৃষি সম্পদ, প্রাকৃতিক সম্পদ।
৯. বাংলাদেশের ইতিহাস।
১০. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি।
১১. ইংরেজি গ্রামার।
১২. বাংলা গ্রামার।
১৩. দৈনিক পত্রিকার তথ্য।
বলে রাখা ভালো, আমি বিসিএস প্রস্তুতির প্রথম থেকে এই ১৩ ভাগে ভাগ করে অধ্যয়ন শুরু করেছিলাম।
উপরের ১৩টি বিষয় বিবেচনায় বলুন তো, এর বাইরে কি কোনো রচনা আসতে পারে? এই বাাহির থেকে কী আসতে পারে প্রিলিমিনারি বা লিখিত পরীক্ষায় কিংবা ভাইভার কোনো প্রশ্ন? আসুক বা না আসুক, বর্ণিত এই ১৩টি বিষয়ের উপর একাধিক রচনা যে আসবে সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
কথাটি যত সহজে বলে ফেললাম, বিষয়টা প্রথমে তত সহজ ছিল না। বিষয় নির্বাচন করলাম, ঠিক আছে; কিন্তু এতগুলো বিষয় শিখতে হলে যে সময় দিতে হবে সেসময় কোথায়? তাহলে তো, একটাও ভালোভাবে শেখা হবে না। সময় আছে মাত্র দেড় বছর।
তখন আমি আর একটা কৌশল নিলাম। কৌশলটি হচ্ছে, উপর্যুক্ত ১৩টি বিষয়ে যত গুরুত্বপূর্ণ ও হালনাগাদ তথ্য আছে তা ক্রমান্বয়ে আমার জিকেন খাতায় তুলে মুখস্থ করতে শুরু করি। তথ্য জানা থাকলে রচনা লেখা অসম্ভব হবে না, এবং তথ্যবহুল রচনা হলে পরীক্ষক অধিক নাম্বার দিতে উৎসাহী হবেন। বাঙালি হিসেবে আমার তো বাংলা বাক্য মুখস্থ করার প্রয়োজন ছিল না। বিখ্যাত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও একই কৌশল অবলম্বন করি। বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবন ও সাহিত্যকর্মকেও সংক্ষেপে জিকেন খাতায় তুলে মুখস্থ করতে শুরু করি।
কিন্তু ইংরেজি?
ইংরেজি ভাষার দক্ষতা জানার জন্যই ইংরেজি রচনা দেওয়া হয়, কিন্তু আমি তো ইংরেজিতে দুর্বল। এটি প্রকাশ হয়ে পড়লে বিসিএস পরীক্ষায় কৃতকার্য হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। কীভাবে আমি ইংরেজি রচনায় আমার দুর্বলতা কাটিয়ে উঠব? এটি নিশ্চিত যে, ইংরেজি রচনাও আমার অধীত ১১টি বিষয়ের মধ্যেই থাকবে। অতএব, বলতে পারি কমপক্ষে ৭টি রচনা আমার কমন পড়বে।
যেহেতু আমর ১১টি বিষয়ের তথ্য জানা আছে, কিন্তু ইংরেজি ভাষায় তেমন দক্ষ নই, সেহেতু আমি এমন একটি রচনা লেখার জন্য বাছাই করব, যেটি বর্ণনার চেয়ে তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ করলে অধিক গ্রাহ্য হবে। এমন কৌশল গ্রহণ করলে ইংরেজি ভাষায় দুর্বল হলেও আপনি আপনার ভাষিক দুর্বলতাকে তথ্য দিয়ে দূরীভূত করতে পারেন। এবং তা আমি করেছি এবং সফল হয়েছি।


বর্ণিত ১৩টি বিষয়ের মধে শেষের দুটি ছাড়া বাকিগুলো পরস্পর সম্পর্কিত। এর মধ্যে যে রচনাটিই লিখুন না কেন, বা যে রচনামূলক উত্তরই লিখুন না কেন, প্রতিটি বিষয়ের তথ্য দিয়ে রচনাটি সমৃদ্ধ করতে পারেন। ধরুন, রচনা এল বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উপর। শিক্ষার সঙ্গে বাকি বিষয়ের সম্পর্কও প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত। ইংরেজি রচনায়, আপনি লিখতে পারেন, প্রেজেন্ট সিটুয়েশন অব দ্যা এডুকেশন অব বাংলাদেশ গিভেন বিলো :
আপনি টেবল করে তথ্য দিলেন। তারপর ক্রমান্বয়ে নানা বিষয়ে আরও তথ্য দিলেন। এই তথ্যসমূহ দিতে ছোটোখাটো যে কয়েকটি ইংরেজি বাক্য জানা প্রয়োজন- তা প্রায় সবারই জানা থাকার কথা। এতক্ষণ গেল, রচনার কথা।
এভাবে রচনা শিখলে কী হবে দেখুন, প্রথমত আপনার বাংলাদেশ বিষয়াবলির পড়াও রচনা শেখার মাধ্যমে হয়ে যাবে। ভাইভাতে যেসব প্রশ্ন আপনি জিজ্ঞাসিত হবেন, সেগুলোও এর বাইরে হবে না। অতএব, রচনা শেখার সঙ্গে সঙ্গে ভাইভার প্রস্তুুতি এবং সবচেয়ে বড়ো কথা হচ্ছে, একই সঙ্গে প্রিলিমিনারির প্রস্তুতিও প্রায় পঞ্চাশ ভাগ সম্পন্ন হয়ে যাবে।


আমি ইংরেজি ও বাংলা বিষয়ে ৬০ নম্বরের রচনার জন্য মোটেও সময় দেইনি, কেবল তথ্য শিখেছি। এসব তথ্য শেখায় আমার আবশ্যিক ও লিখিত বাংলাদেশ বিষয়াবলীর আধ্যয়নিক শ্রম কমপক্ষে ৭০ ভাগ কমে যায়। প্রিলিমিনারিতে কমেছে ৬০ ভাগ এবং ভাইভাতে কমেছে ৫০ ভাগ।তাহলে আমি প্রিলিমিনারির ২০০, ইংরেজি ও বাংলার ২০০, বাংলাদেশ বিষয়াবলীর ১০০ এবং ভাইভার ২০০-সহ মোট ৭০০ নম্বরের জন্য শ্রম দেওয়া আবশ্যক ছিল, সেখানে আমাকে শ্রম দিতে হবে প্রিলিমিনারির জন্য ৮০, ইংরেজি ও বাংলার জন্য ১৭০, বাংলাদেশ বিষয়াবলীর জন্য ৩০, ভাইবার জন্য ১০০ ; মোট -৩৮০। অর্থাৎ ৭০০ নম্বরের পরক্ষার জন্য ৩৮০ নম্বরের সময়-শ্রম দিয়ে আমি ভালো নাম্বার পেয়ে প্রাতিযোগিক মানে উত্তীর্ণ হতে পারব। ইতোপূর্বে বর্ণিত লিখিত পরীক্ষার ৮০০ নম্বর কীভাবে ৭০০ হয়ে গিয়েছিল তা বর্ণনা করেছি। বিস্তারিত : বিসিএস প্রিলিমিনারি থেকে ভাইভা কৃতকার্য কৌশল
এখানে বিসিএস-সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় পাসের সহায়ক চারটি বইয়ের ছবি দেওয়া হলো।বইগুলো সাতটি মহাদেশের প্রত্যেকটি দেশের নামকরণ ও সংক্ষিপ্ত ইতিহাস নিয়ে রচিত। বইগুলো সংগ্রহ করতে পারেন: আলমগীর ০১৯১৫১-৬৫৩৩৩ (পুথিনিলয়)।