বিসিএস-সহ গুরুত্বপূর্ণ চাকরির পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর
এসএম আবীর চৌধুরী
১) প্রশাসক ও সাহিত্যিক কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৬৩-১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দ) বাংলা সাহিত্যে দাদামশাই নামে খ্যাত।১২৯৭ বঙ্গাব্দে প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় প্রকাশিত ‘দারোগার দপ্তর’ নামের মাসিক পত্রিকাটি বাংলা পত্রিকা জগতের ইতিহাসে প্রথম ‘গোয়েন্দা পত্রিকা’। পত্রিকাটি ১৩১০ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত টিকেছিল।
২) পুলিশ অফিসার ও সাহিত্যিক প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায় (১৮৫৫-১৯০৭) বাংলা সাহিত্যের ‘গোয়েন্দা গল্প রচনার পথিকৃৎ’।
৩) ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’ এখানে কিংবা শব্দটি বাক্যে ‘বিয়োজক অব্যয়’ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
৪) “না জাগিলে সব ভারত ললনা এ ভারত আর জাগে না জাগে না” এ বিখ্যাত গানটির রচয়িতা: দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায় (জন্ম: ২০ এপ্রিল ১৮৪৪ খ্রিষ্টাব্দ – মৃত্যু: ২৭ জুন ১৮৯৮ খ্রিষ্টাব্দ)।
৫) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম উপন্যাস : বউ-ঠাকুরাণীর হাট।প্রকাশিত হয় : ১৮৭৭ খ্রিষ্টাব্দে।
৬) আবুল মনসুর আহমেদের প্রথম ছোটগল্প: আয়না। প্রকাশিত হয়: ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দে।
৭) কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কবিতা : মুক্তি। প্রকাশিত হয় : ১৩২৬ বঙ্গাব্দে।
৮) ভাষায় সর্বনাম ব্যবহারের উদ্দেশ্য – বিশেষ্যের পুনরাবৃত্তি দূর করা।আভরণ শব্দের অর্থ – অলংকার। ভাষার মূল উপাদান হলো – ধ্বনি।
৯) সন্ধির প্রধান সুবিধা – উচ্চারণ সহজ করা।‘ণ’ শব্দের শুদ্ধ বানান – মূর্ধন্য।ঢাকের কাঠি বাগধারার অর্থ – তোষামুদে।
১০) কর্মভোগ এড়ানো যায় না– এই বাক্যে কর্ম অর্থ – কৃতকর্ম। বাবুর্চি – তুর্কি শব্দ। চা, চিনি – চীনা শব্দ।
১১) তুমি না বলেছিলে আগামীকাল আসবে? এখানে ‘না’ শব্দটি প্রশ্নবোধক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
১২) পাবক শব্দের সমার্থ – অগ্নি। নীলিমা ইব্রাহিমের প্রথম উপন্যাস: বিশ শতকের মেয়ে। প্রকাশিত হয়: ১৯৫৮ খ্রিষ্টাব্দে।
১৩) মৃন্ময়ী যে উপন্যাসের নায়িকা সে উপন্যাসের নাম – সমাপ্তি।
১৪) তুমি যাও – অনুজ্ঞা বাক্য।
১৫) পথের দাবী একটি উপন্যাস। লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।এটি ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দের আগস্ট মাসে সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়।
১৬) আত্নঘাতী বাঙালী গ্রন্থের লেখক – নীরদচন্দ্র চৌধুরীর গ্রন্থ।
১৭) চতুরঙ্গ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন – হুমায়ুন কবির।
১৮) রবীন্দ্রনাথের রচনা – চতুরঙ্গ।
১৯) আবোল তাবোল এর লেখক – সুকুমার রায়।
২০) ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান ছিলেন – উইলিয়াম কেরি।
২১) প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ – উৎকর্ষতা।
২২) অমিত্রাক্ষর ছন্দের বৈশিষ্ট্য – অন্তমিল থাকে না।
২৩) চাঁদ – তদ্ভব শব্দ।
২৪) পুণ্যে মতি হোক– এখানে পুণ্যে – বিশেষ্য হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হয়েছে।
২৫) তার বয়স বেড়েছে কিন্তু বুদ্ধি বাড়েনি – যৌগিক বাক্য।
২৬) আনারস, চাবি – পর্তুগিজ শব্দ।
২৭) শুদ্ধ বানান – নির্নিমেষ।
২৮) বাংলা ভাষায় যতি চিহ্নের প্রচলন করেন – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
২৯) সংশয় এর বিপরীত শব্দ – প্রত্যয়।
৩০) ইহলোকে যা সামান্য নয় – অলোকসামান্য।