১. শব্দার্থের উৎকর্ষ বা উন্নতি বা ইতিবাচকতার উদ্ভব
কোনাে শব্দ যখন তার ব্যুৎপত্তিগত বা আদি আদি অর্থে ব্যবহৃত না হয়ে কিংবা আদি অর্থের অতিরিক্ত হিসেবে আদি অর্থের চেয়ে উৎকৃষ্ট বা উন্নত বা

ইতিবাচক অর্থ ধারণ করে এবং নতুন ধারণকতৃ অর্থটি আদি অর্থের চেয়ে অধিক প্রচলিত হয়ে যায় তখন ওই শব্দের অর্থের উৎকর্ষ বা উন্নতি হয়েছে বলা হয়। যেমন ‘সন্ত্রান্ত’ শব্দের আদি অর্থ সম্যকরূপে ভ্রান্ত, পুরোপুরি ভুল; কিন্তু প্রচলিত অর্থ মর্যাদাসম্পন্ন, অভিজাত, সম্মাননীয় প্রভৃতি। অনেক সময় শব্দটির আদি নেতিবাচক অর্থও একই সঙ্গে বহাল থাকে। তবে সে নেতিবাচক অর্থটির প্রয়োগ হয় বিরল। যেমন: অপরূপ শব্দের আদি অর্থ: বিশ্রী, কদাকার, কুৎসিত। এখন এর মূল অর্থ সুন্দর, মনোরম ( একি অপরূপ রূপে মা তোমার হেরিনু- – -)। তবে একইসঙ্গে অপরূপ শব্দটি আগের নেতিবাচক অর্থও ধারণ করে আছে। তবে তার ব্যবহার বিরল। নিচের এরূপ কিছু শব্দের উদাহরণ দেওয়া হলো:
শব্দ | আদি/ব্যুৎপত্তিগত অর্থ | বর্তমান প্রচলিত অর্থ/ নতুন উৎকর্ষ বা উন্নত অর্থ/ যুক্ত অর্থ |
অদৃষ্ট | অদেখা | ভাগ্য |
অপরূপ | কুৎসিত, কদাকার | মনোরম, সুন্দর, সুশ্রী, কুৎসিত। শব্দটির পূর্ব অর্থ বহাল থাকলেও সুন্দর অর্থে সমধিক ব্যবহৃত। |
গবেষণা | গোরু খোঁজা | তত্ত্বাধির বিশেষ অনুসন্ধান, তত্ত্বান্বেষণ। ইংরেজিতে research. |
গোধূলি | গোরুর চলাচলের জন্য উৎক্ষিপ্ত ধূলি | সূর্যাস্তের সময়, সায়ংকাল, সন্ধ্যাকাল; আলংকারিক শেষজীবন। |
ঘর | গৃহ, বাস | গৃহ, কক্ষ, আশ্রয়, ঠাঁই, সংসার, পরিবার, কুল ইত্যাদি। |
দণ্ড | লাঠি | শাস্তি, লাঠি, ডান্ডা, ২৪ মিনিট= ১ দণ্ড, অল্প সময়। |
দ্বিজ | দুবার জন্মগ্রহণ করেছে এমন | ব্রাহ্মণ। |
ধরা | ধারণ করে যে | পৃথিবী |
ধর্ম | যা ধারণ করা হয়, মলমূত্র, পুষ্টি, রক্ত | ঈশ্বরের উপাসনাবিষয়ক মতবাদ |
দুহিতা | যে তার দু দোহন/ চোষণ করতে দেয়; যার দুধ দোহন/চোষণ করা যায়। | কন্যা, daughter. |
বাতুল | বায়ুগ্রস্ত বা উন্মাদ | বিশেষ ধর্মসম্প্রদায় |
ভীষণ | ভীতিপ্রদ | অতিশয় |
ভোগ | উপভোগ বা খাদ্যসামগ্রী | দেবতার উদ্দেশ্যে নিবেদিত ভোগ । |
মার্জনা | মাজা | ক্ষমা, দয়া, অনুকম্পা |
মণ্ডপ | মণ্ড পান করে যে | ওপরে ছাদযুক্ত চারদিকে খোলা জায়গা, উৎসবাদির জন্য নির্মিত চাঁদোয়াঢাকা স্থান, মন্দির, দেবালয়। |
মন্দির | গৃহ, ঘর, চালাঘর (হট্টমন্দির) | দেবালয়, প্রার্থনাগৃহ |
শুশ্রূষা | শোনার ইচ্ছা | পরিচর্যা, সেবা |
সম্ভ্রম | ভয় | মান্য |
সম্ভ্রান্ত | সম্যকরূপে ভ্রান্ত, সম্পূর্ণ ভুল | মর্যাদাসম্পন্ন, অভিজাত, সম্মাননীয়। |
সাহস | হটকারিতা | নির্ভীকতা |
হর | হরণকারী | শিব, হরণ করে এমন, ভাজক বা বিভাজক, প্রতি (হররোজ), বিবিধ (হরবোলা) |
হরিণ | হরণকারী | মৃগ, পশুবিশেষ, deer. |
কোনো শব্দ যখন তার আদি বা ব্যুৎপত্তিগত অর্থে ব্যবহৃত না হয়ে, তার চেয়ে নিকৃষ্ট, অবনত বা তুলনামূলকভাবে নেতিবাচক বা নিম্নমানের অর্থে অধিক প্রচলিত হয়ে যায় তখন তাকে শব্দার্থের অপকর্ষ বা শব্দার্থের অবনতি হয়ে বলা যায়। তবে এক্ষেত্রে আগের উৎকৃষ্ট অর্থও ক্ষেত্রবিশেষে বহাল থাকে। যদিও তার প্রয়োগ অপ্রধান বা বিরল হয়ে যায়। যেমন—’মহাজন’ শব্দের আদি অর্থ ‘মহৎ ব্যক্তি’, কিন্তু প্রচলিত অর্থ ‘সুদখাের ঋণদাতা’। একই সঙ্গে শব্দটি বড়ো সওদাগর অর্থেও ব্যবহৃহ হয়।
শব্দ | আদি/ব্যুৎপত্তিগত অর্থ | বর্তমান প্রচলিত অর্থ/ নতুন নিকৃষ্ট/ অবনত অর্থ |
অসুর |
একশ্রেণির দেবতা, দেবতাবিশেষ | দানব |
ইতর | অন্য (মানবেতর), ইতরবিশেষ | অধম, নীচ মনোভাবাপন্ন, পশুশ্রেণিভুক্ত। |
উজবুক | উজবেকিস্তানের জাতি | নির্বোধ |
ওঝা | উপাধ্যায় | ঝাড়ফুঁক করা ব্যক্তি |
চামার | চর্ম ব্যবসায়ী, চর্মের কাজ করে যে | বদলোক |
ঝি | কন্যা, মেয়ে | গৃহকমী, কাজের মহিলা, চাকরানি |
জ্যেঠামি | জ্যাঠার মতো ব্যবহার | পাকামি |
ঠাকুর | দেবতা | রান্নার লোক, রাঁধুনি |
তল | পৃষ্ঠ | নিম্নদেশ, পৃষ্ঠ |
দেবী | দেবকন্যা |
মানবীদের উপাধিবিশেষ |
নাগর | নগরের অধিবাসী | গুপ্ত প্রণয়ী। |
পদার্থ | পদের প্রতিপাদ্য | বস্তু |
পারদর্শী | পার-দর্শনকারী | দক্ষ |
পাষণ্ড | বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী, ধর্মীয় সম্প্রদায়বিশেষ | ‘পাপী’ নিষ্ঠুর, নৃশংস |
বন্য | বনে জাত | বুনো, গোঁয়ার |
বস্তি | বসতি | আবর্জনাময় বাসস্থান, ঘনকুঁড়ে ছোটো ছোটো বাসস্থান, হতদরিদ্রের ঘনবসতি এলাকা |
বাড়ন্ত | বর্ধিষ্ণু | নিঃশেষিত |
বিরক্ত | নিরাসক্ত | উত্যক্ত |
বুজুর্গ | মান্যব্যক্তি | শঠ |
বেদনা | অনুভব | যন্ত্রণা |
ভর্তা | ভরণপোষণকারী, স্বামী – ভাতার | ভাতার |
ভূত | অতীত | প্রেত |
মহাজন | মহৎ ব্যক্তি | সুদখাের ঋণদাতা |
মাগি | কন্য, মেয়ে, | বারভনিতা |
মুনিষ | মানুষ | শ্রমিক |
শকুন | পাখি | বিশেষ ধরনের পাখি |
শালা | স্ত্রীর ভাই | গালিবিশেষ |
সমাচার | শিষ্ঠাচার | সংবাদ |
সামান্য | সাধারণ | তুচ্ছ |
হরিণ | হরণকারী | মৃগ, পশুবিশেষ, ইংরেজিতে deer. |
শব্দের প্রাণ নেই। তবু প্রাণীর মতো সেই পরিবর্তনশীল। কারণ, সে প্রাণীর মুখে জীবন্তের মতো বৈশিষ্ট্যে প্রতিনিয়ত আবর্তিত হয়। তাই সময়ের

পরিপ্রেক্ষিতে শব্দ জীবের মতো নানা কারণে অ-কারণে বদলায়, বদলিয়ে বৈচিত্র্যময় দ্যোতনায় দ্যোতিত হয়। তাই ভাষাকে বলা হয় জীবন্ত এবং সংগত কারণে জীবন্ত ভাষার পরিবর্তন অনিবার্য। যখন কোনো শব্দের ব্যুৎপত্তিগত বা আদি অর্থের বিস্তার কিংবা আদি অর্থের সঙ্গে একাধিক অর্থ যুক্ত হয়ে অর্থের সম্প্রসারণ ঘটে তখন ওই শব্দের অর্থের বিস্তার বা সংশ্লেষ ঘটেছে বলা হয়। এক্ষেত্রে আদি অর্থ বহাল থাকতেও পারে আবার নাও পারে। তবে অর্থে বিস্তার অবশ্যই ঘটতে হবে। যেমন: কালিশব্দের মূল অর্থ কালো রঙের তরল বা কলমের কালো রঙের কালি। কিন্তু বর্তমানে লেখার কাজে ব্যবহৃত তরলটির রঙ যাই হোক না, তা কালি অর্থ দ্যোতিত করে। অর্থাৎ বেগুনি, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা, লাল- যে রঙের তরল দিয়ে লেখা হোক না তা কালি। তৈল শব্দের আদি অর্থ ছিল তিল থেকে তৈরি।বর্তমানে অর্থের বিস্তার লাভ ঘটেছে। সরষে তিল বাদাম নারকেল প্রভৃতির নির্যাস থেকে প্রাপ্ত তরল পদার্থকে তেল বা তৈল বলা হয়। শুধু তাই নয়, থকথকে আঠালো হাইড্রোকার্বণবিশেষ যা থেকে প্রাপ্ত পেট্রোলিয়াম জ্বালানিরূপে ব্যবহৃত হয় সেটিও তেল বা তৈল। অধিকন্তু, প্রাণীদেহের স্নেহজাতীয় পদার্থও তৈল বা তেল।
শব্দ | আদি/ব্যুৎপত্তিগত অর্থ | বর্তমান প্রচলিত অর্থ/ বিস্তার/ সম্প্রসারণ |
কালি | কালো রঙের তরল | যে-কোনো রঙের তরল |
কুমোর | মাটির কলসী তৈরি করে যে | মাটির যে-কোনো জিনিস |
কুশীলব | লব ও কুশ; কুশ ও লব | নাটকের পাত্রপাত্রী |
গাঙ | গঙ্গা নদী | নদী, যে-কোনো নদী |
গৌরচন্দ্রিকা | গৌরাঙ্গের লীলা বিষয়ক সংগীত | যে-কোনো বিষয়ের গোড়ার কথা |
তৈল | তিল থেকে তৈরি, তিল থেকে জাত | যে-কোনো তেল |
ধন্য | ধনবান বা বিত্তশালী | সৌভাগ্যবান |
পত্র | গাছের পাতা | চিঠি অর্থেও ব্যবহৃত |
পরশু | আগামীকালের পরের দিন | আগামীকালের পরের দিন এবং গতকালের আগের দিন |
প্রশস্ত | প্রশংসিত | বিস্তৃত |
ফলাহার | ফল আহার | নিরামিষ খাবার |
বদন | যার দ্বারা বলা হয় | মুখমণ্ডল |
বর্ষ | বর্ষাকাল | বছর, বারো মাস কাল |
বিদায় | যাত্রার অনুমতি | প্রস্থান |
বৃহৎ | বর্ধনশীল, বর্ধিত হচ্ছে যা | বিশাল, প্রকাল |
মদ | মত্ততা | সুরা, নেশা উৎপাদনকরে এমন তরল |
মার্গ | মৃগ চলার পথ | যে-কোনো পথ |
মিরজাফর | বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার নবাব | যেকোনো বিশ্বাসঘাতক |
মীমাংসা | সিদ্ধান্ত | সমাধান |
ম্রিয়মাণ | যে মরেছে, যে মরে গেছে | বিষণ্ণ |
মৌন | মুনীর ভাব | নীরবতা |
রাজপুত | রাজার পুত্র | জাতিবিশেষ |
রৌদ্র |
রুদ্রের ভাব | সূর্যের আলো |
যবাগু | যবের মণ্ড | চালের মন্ডও হয়। |
যথার্থ | সংগত | প্রকৃত |
যথেষ্ট | ইষ্টমতো, ইচ্ছামতো | প্রচুর |
শ্বশুর | স্বামীর পিতা – এখন কন্যার পিতাও | এখন কন্যার পিতাও |
সত্তা | সদ্ভাব | অস্তিত্ব |
সম্বল | পাথেয় | অবলম্বন |
সাগর | সগরবংশীয় | সমুদ্র |
স্বত্ব | নিজস্ব | অধিকার |
শব্দ | আদি/ব্যুৎপত্তিগত অর্থ | বর্তমান প্রচলিত অর্থ |
অনীকীনী | যুদ্ধে যার প্রয়োজন | সৈন্যদল |
অন্ন | যে-কোনো খাদ্য | ভাত |
অশ্ব | যে পথ ব্যাপ্ত করে | ঘোড়া |
আদিত্য | দেবাতার আদিতির পুত্র সব দেবতা | সূর্যদেব |
আহ্নিক | প্রাত্যহিক | সন্ধ্যাবন্দনা |
খাজা | খাদ্য |
বিশেষ ধরনের মিষ্টান্ন |
গৃহস্থ | গৃহে স্থিত, গৃহবাসী | সংসারী |
জগৎ | গমনশীল, গমন করে এমন | পৃথিবী |
জলদ | জল দান করে | মেঘ |
তপন | তপ্তকারী, তপ্ত করে যে | সূর্য |
তুরঙ্গম | দ্রুত গতিসম্পন্ন | ঘোড়া |
দাঁড় | দণ্ড দমন করার উপকরণ | নৌকার ক্ষেপণী |
দন্ত | দমন করার উপকরণ | দাঁত |
পঙ্কজ | যা পাঁকে জন্মে | পদ্মফুল |
পান | গাছের পাতা | তাম্বুল |
প্রদীপ | আলো বা দীপ | এক বিশেষ ধরনের দীপ |
প্রভাত | প্রকৃষ্টরূপে ভাত, প্রকৃষ্টরূপে উজ্জ্বল | সকাল |
বিলাত | বিদেশ | ইংলেন্ড |
বেদ | জ্ঞান | গ্রন্থবিশেষ |
ব্যাঘ্র | বিশেষভাবে আঘ্রাণকারী, ঘ্রাণ গ্রহণের বিশেষ ক্ষমতা যার | বাঘ |
ভালোমন্দ | ভালো ও মন্দ | যেকোনো একটি অর্থে প্রযুক্ত |
ভুজঙ্গ | ভুজ বা হাতে ভর দিয়ে চলে এমন | সাপ |
মহাযাত্রা | মহাসমারোহে যাত্রা |
মৃত্যুযাত্রা |
মুনিশ | মানুষ বা মনুষ্য | মজুর শ্রেণির মানুষ |
মহোৎসব | মহান উৎসব | বৈষ্ণবদের উৎসব মচ্ছব |
মৃগ | পশু, যে-কোনো পশু | হরিণ |
রক্ত | রঞ্জিত | শোণিত |
রাজস্ব | রাজার সম্পদ | খাজনা |
সন্তান | বিস্তার | পুত্র বা কন্যা |
সম্বন্ধী | সম্বন্ধ যুক্ত ব্যক্তি | সম্বন্ধ যুক্ত ব্যক্তি – বড় শ্যালক |
স্নেহ | যেকোনো ধরনের প্রীতি | কনিষ্ঠে প্রীতি |

শব্দ | আদি/ব্যুৎপত্তিগত অর্থ | বর্তমান প্রচলিত অর্থ |
অবজ্ঞা | স্বল্প জ্ঞান | অবহেলা, উপেক্ষা |
অবশ্য | যা বশ করা যায় না। | নিশ্চয় |
অভিসম্পাত | যুদ্ধের জন্য মুখোমুখি হাওয়া | অভিশাপ |
আচ্ছন্ন | আবৃত। | অচৈতন্য |
ইতি | এই | শেষ |
উপসর্গ | সৃষ্টির অনুরূপ | লক্ষণ |
কলম | শর বা খাগ |
– লেখনী, যা দিয়ে লেখা হয়, pen |
কলাপ | সমূহ | ময়ুরের পাখা |
কানকাটা | কান কর্তিত, কান কাটা যার | নির্লজ্জ |
কৃপণ | কৃপার পাত্র | কঞ্জুস, ব্যয়কুণ্ঠ |
কাণ্ড | গুঁড়ি | ব্যাপার |
গঙ্গাপ্রাপ্তি | গঙ্গা নামের নদীকে পাওয়া | মারা যাওয়া |
গবাক্ষ | গোরুর চোখ | জানালা |
গোষ্ঠী | গবাদি পশুর থাকার জায়গা | সমূহ, বংশ, সম্প্রদায় |
গুণ | রজ্জু, রশি | ধর্ম, চরিত্রের উত্তম বিষয় |
গ্রাম | সমূহ | পাড়া-গাঁ, জনবসতিবিশেষ, Village |
চক্রান্ত | চক্রের অন্ত, চক্রের শেষ | ষড়্যন্ত্র |
চামচ, চামচে | ছোট্ট হাতা | তোষামেদকারী |
জলপানি | জলখাবার | ছাত্রবৃত্তি |
দারুণ | কাষ্ঠনির্মিত | চমৎকার, ভয়ানক |
ধামাধরা | ধামা ধরে যে | তোষামুদে |
পটলতোলা | পটল নামের সবজি আহরণ | মারা যাওয়া, অক্কা পাওয়া। |
পীত | যা পান করা হয়েছে | হলুদ রং |
প্রবীণ | যিনি বীনা বাজাতে পটু | -মঙ্গল |
প্রসঙ্গ | প্রস্তাব | বিষয় |
পাত্র | পান করার আধার | বর |
বিষম | অসম | অত্যন্ত, কঠিন |
বিস্ময় | ঈষৎ হাস্য, মুচকি হাসি | আশ্চর্য |
রাগ | রঞ্জকদ্রব্য | ক্রোধ |
শ্রীঘর | লক্ষীনিবাস, সুন্দর ঘর | জেলখানা |
সন্দেশ | সংবাদ | মিষ্টিবিশেষ |
সহসা | বলপূর্বক | হঠাৎ |
সহিত | হিতকারী, হিতকর, উপকারী | সঙ্গে |
সামান্য | সমানতা | অল্প |
সুতরাং | অত্যন্ত | অতএব |